1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইতিহাসের সেরা বিশ্বকাপ উপহার দিতে প্রস্তুত কাতার

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৯ নভেম্বর, ২০২২
  • ২১৯ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক::এক যুগ আগে ২০১০ সালে ২০২২ বিশ্বকাপ আয়োজক হিসেবে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কাতারের নাম ঘোষনা করেছিল বিশ্ব ফুটবলের নিয়ন্ত্রন সংস্থা ফিফা। ওই সময় তৎকালীন ফিফা সভাপতি সেপ ব্লাটার কাতারের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে বেশ গর্ববোধ করেই বলেছিলেন প্রথম কোনো আরব দেশ হিসেবে কাতারের বিশ^কাপ ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

দুর্নীতির দায়ে শেষ পর্যন্ত ফিফার সভাপতি পদে সবচেয়ে লম্বা সময় ধরে ক্ষমতা আঁকড়ে ধরে থাকা ব্লাটার তার পদ হারানোর পাশাপাশি ফুটবল থেকে আজীবন নিষিদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই দুর্নীতিগ্রস্ত ব্লাটারই কাতার বিশ^কাপের প্রাক্কালে বলেছেন ওই সময় আয়োজক হিসেবে কাতারকে বেছে নেওয়া সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।

বিশ্বকাপ ফুটবল কেন বিশ্বের যেকোনো বড় ক্রীড়াযজ্ঞ আয়োজন করতে গেলে বিতর্ক থাকবেই। কাতারও তার ঊর্ধ্বে নয়। কিন্তু বল মাঠে গড়ানোর আগেই কাতারকে ঘিরে মাঠের বাইরের কিছু বিষয় নিয়ে যেভাবে সমালোচনা হয়েছে তাতে জল কম ঘোলা হয়নি। বিশেষ করে বিশ্বকাপ সামনে রেখে ভেন্যুগুলোর অবকাঠামোগত উন্নয়নে স্থানীয় আয়োজকদের প্রায় পুরোটাই অভিবাসী শ্রমিদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছিল। এই অভিবাসী শ্রমিকদের মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে দাবি করে পশ্চিমা দেশগুলো বলেছে তাদের ন্যায্য পাওনা দেওয়া হয়নি। পরবর্তী সময়ে অংশগ্রহণকারী ইউরোপীয়ান দেশগুলোও এর সঙ্গে সুর মিলিয়ে কথা বলতে শুরু করে।

কিন্তু সব সমালোচনার জবাব হয়তো কখনো কখনো প্রমান করা যায়, কিছু আবার যায়না। কাতারের মত তেল সমৃদ্ধ একটি ধনী দেশের জন্য বিশ^কাপ আয়োজনে অর্থের কোনো অভাব হয়নি।

ইতিহাস
ফুটবল বিশ্বকাপ প্রথম অনুষ্ঠিত হয় ১৯৩০ সালে । প্রথম বিশ্বকাপের চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল লাতিন আমেরিকার দেশ উরুগুয়ে। এরপর থেকে প্রতি চার বছর পরপর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ফুটবলের এ বিশ্বযুদ্ধ। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে বিশ্বকাপ অনুষ্ঠিত হয়নি।

এখনো পর্যন্ত সবচেয়ে বেশিবার ফুটবল বিশ্বকাপ শিরোপা জয় করেছে লাতিন আমেরিকার দেশ ব্রাজিল। পাঁচবার বিশ্বসেরার ট্রফি নিজেদের ঘরে তুলেছে সেলেসাওরা। এ ছাড়া চারবার করে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছে জার্মানি ও ইতালি।

আয়োজক দেশ কাতার
২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ ইতিহাসে ২২তম বিশ্বফুটবলের আসর। ২০ নভেম্বর থেকে ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত কাতারে অনুষ্ঠিত হবে এই বিশ^ ফুটবলের মহারন। এই প্রথমবারের মত মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশে ও এশিয়ায় দ্বিতীয়বারের মত বিশ^কাপ আয়োজিত হতে যাচ্ছে। এর আগে ২০০২ সালে দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানে যৌথভাবে বিশ^কাপ আয়োজিত হয়েছিল। এবারই শেষ বারের মত ৩২টি দেশের অংশগ্রহনে বিশ^কাপ অনুষ্ঠিত হবে। ২০২৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডায় আয়োজিত টুর্নামেন্টে ৪৮টি দেশ অংশ নিবে।

২০০৯ সালে জানুয়ারিতে ২০১৮ ও ২০২২ বিশ^কাপের আয়োজক হতে আগ্রহীদের বিডিং প্রক্রিয়া শুরু হয়। ২০১৮ টুর্নামেন্ট আয়োজনের গ্যারান্টি পাবার পর ২০২২ বিশ্বকাপের বিডিং থেকে সব ইউরোপীয়ান দেশ তাদের নাম প্রত্যাহার করে নেয়। শেষ পর্যন্ত ২০২২ বিশ্বকাপের জন্য পাঁচটি বিড টিকে ছিল : অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কাতার, দক্ষিণ কোরিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। ২২ সদস্যের ফিফা কার্যনির্বাহী কমিটি ২০১০ সালের ২ ডিসেম্বর ভোটের মাধ্যমে উভয় টুর্নামেন্টের আয়োজক দেশ বেছে নেয়।

কাতারের প্রচন্ড গরমের কথা বিবেচনা করে প্রথমবারের মত জুন-জুলাই থেকে সড়িয়ে টুর্ণামেন্ট নভেম্বর-ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। একইসাথে টুর্ণামেন্টে পরিধি কমিয়ে এনে ২৯ দিনে শেষ করা হচ্ছে। আগামী ১৮ ডিসেম্বর কাতারের জাতীয় দিবসে টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। চার বছর আগে রাশিয়া বিশ^কাপের ফাইনালে ক্রোয়েশিয়াকে ৪-২ গোলে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ফ্রান্স।

স্টেডিয়াম
বিশ^কাপের স্বত্ব পাওয়ার পর থেকেই পুরো কাতারজুড়ে আটটি নতুন স্টেডিয়াম তারা নির্মাণ করেছে। নির্মাণকৃত স্টেডিয়ামগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বড় লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়াম। দোহার ১৫ কিলোমিটার উত্তরে দুই লাখ জনসংখ্যার পরিকল্পিত একটি শহর লুসাইল। সেখানেই গড়ে তোলা হয়েছে ৮০ হাজার ধারণক্ষমতা সম্পন্ন লুসাইল স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামে আগামী ১৮ ডিসেম্বর টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত হবে। রোববার কাতার বনাম ইকুয়েডরের মধ্যকার উদ্বোধণী ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে আল-খোরের আল-বায়াত স্টেডিয়ামে। এ ছাড়া অন্যান্য ভেন্যুগুলো হলো : এডুকেশন সিটি স্টেডিয়াম, আহমাদ বিন আলি স্টেডিয়াম, খালিফা ইন্টারন্যাশনাল স্টেডিয়াম, আল থুমামা স্টেডিয়াম, স্টেডিয়াম ৯৭৪ ও আল-জানুব স্টেডিয়াম।

ট্রফি
বিশ্বকাপ শুরুর সময় ট্রফির নাম ছিল ‘জুলেরিমে ট্রফি’। ১৯৪৬ সালে প্রথম ফিফা প্রেসিডেন্ট জুলেরিমেকে সম্মান জানিয়ে তার নামে ট্রফির নামকরণ করা হয়। তবে ১৯৬৬ সালে বিশ্বকাপের ৪ মাস আগে ইংল্যান্ডে এক প্রদর্শনী থেকে ট্রফিটি চুরি হয়ে যায়। সাতদিন পর ট্রফিটি উদ্ধার করা হয়। এরপর থেকে চুরি ঠেকাতে প্রদর্শনীতে রেপ্লিকা ট্রফি ব্যবহার করা হয়।

১৯৭০ সালে মেক্সিকোতে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের নবম আসরে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল তৃতীয়বার বিশ্বসেরা হওয়ার পর স্থায়ীভাবে জুলেরিমে ট্রফি তাদের দিয়ে দেওয়া হয়। যদিও সেলেসাওদের কাছে থেকে ১৯৮৩ সালে ফের এই ট্রফি খোয়া যায়। ব্রাজিলকে জুলেরিমে ট্রফি পাকাপাকিভাবে দিয়ে দেওয়ার পর ১৯৭৪ সালে বিশ্বকাপের নতুন ট্রফি উন্মোচন করা হয়। সিলভিও গানজানিগা এই ট্রফির ডিজাইন করেন। বর্তমান এই ট্রফির উচ্চতা ৩৬.৮ সেন্টিমিটার। ১৮ ক্যারেট সোনা দিয়ে বানানো হয়েছে বিশ্বকাপ ট্রফিটি। ৬.১৪২ কেজির মধ্যে রয়েছে ৫ কেজি স্বর্ণ। বিশ্বকাপ ট্রফির ডিজাইন এমনভাবে তৈরি করা, দেখলে মনে হবে দুজন মানুষ হাত দিয়ে পুরো পৃথিবীকে স্বাগত জানাচ্ছে। ১৯৭৪ সালে নতুন বিশ্বকাপ ট্রফির প্রথম ব্যবহার হয়। সেবার বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল জার্মানি। এরপর থেকে পাকাপাকিভাবে কোনও দেশকেই বিশ্বকাপ ট্রফি দেয়া হয় না। চার বছর কেবল বিশ্বকাপ ট্রফি নিজেদের কাছে রাখতে পারে কোনো দেশ। এরপর শিরোপাজয়ী দলকে দেওয়া হয় একটি রেপ্লিকা।

দল
কাতার বিশ^কাপে অংশ নেওয়া ৩২টি দেশের মধ্যে ২৪টি দেশই চার বছর আগে রাশিয়ায় খেলেছে। ১৯৩৪ সালে ইতালির পর আয়োজক দেশ হিসেবে একমাত্র কাতার প্রথমবারের মতো বিশ^কাপে খেলার সুযোগ পেয়েছে। নেদারল্যান্ড, ইকুয়েডর, ঘানা ও ক্যামেরুন রাশিয়ায় খেলতে ব্যর্থ হবার পর আবারো বিশ^মঞ্চে ফিরেছে। ১৯৮৬ সালে একমাত্র বিশ^কাপ খেলা কানাডা ৩৬ বছর পর ফিরে এসেছে। অন্যদিকে ইউরোপীয়ান দল হিসেবে ১৯৫৮ সালের ৬৪ বছর পর দ্বিতীয় বিশ^কাপ খেলতে যাচ্ছে ওয়েলস। ফিফা বিশ^ র‌্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষ ১০ দলের মধ্যে একমাত্র বাদ পড়েছে ষষ্ঠ স্থানে থাকা ইতালি। এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মত বিশ^কাপে খেলতে ব্যর্থ হলো আজ্জুররিা। সর্বনি¤œ ৬১তম র‌্যাঙ্কে থেকে মাঠে নামবে ঘানা।

রেফারি
এবারের বিশ^কাপ পরিচালনার জন্য ৩৬ জন রেফারি, ৬৯ জন সহকারী রেফারি ও ২৪ জন ভিডিও অ্যাসিসটেন্ট রেফারির নাম ঘোষনা করেছে ফিফা। এই ৩৬ জন রেফারির মধ্যে প্রথমবারের মতো তিনজন নারী রেফারি ম্যাচ পরিচালনা করবেন। তারা হলেন ফ্রান্সের স্টিফেনি ফ্র্যাপার্ট, রুয়ান্ডার সালিম মুকানসানগা ও জাপানের ইউশিমি ইয়ামাশিতা। তাদের সঙ্গে যোগ দেবেন আরও তিনজন সহকারী নারী রেফারি।

এ নিয়ে সর্বোচ্চ তৃতীয়বারের মতো বিশ^কাপে ম্যাচ পরিচালনা করতে যাচ্ছেন গাম্বিয়ান রেফারি বাকারি গাসামা ও আর্জেন্টিনার সহকারী রেফারি হুয়ান পাবলো বেলাত্তি। ২০১৮ সালের ফাইনালে বেলাত্তি সহকারী রেফারি ছিলেন।

সূচি
৩২টি দেশ আটটি গ্রুপে বিভক্ত হয়ে প্রথম পর্বে লড়াই করবে। ২০ নভেম্বর-২ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলবে গ্রুপ পর্বের খেলা। প্রতিটি গ্রুপ থেকে শীর্ষ দুটি দল নক আউট পর্বে খেলার যোগ্যতা অর্জণ করবে। ৩-৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত শেষ ১৬’ এবং ৯-১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত হবে কোয়ার্টার ফাইনালের খেলা। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর হবে দুটি সেমিফাইনাল। ১৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হবে তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচ। ১৮ ডিসেম্বর হবে বহুল প্রতিক্ষিত ফাইনাল।

বল
প্রখ্যাত ক্রীড়াসামগ্রী প্রস্তুকরী প্রতিষ্ঠান অ্যাডিডাসের সঙ্গে ফিফার সম্পর্কটা বেশ পুরোনো। ১৯৭০ সাল থেকে বিশ্বকাপের প্রতি আসরের জন্য বল প্রস্তুত করে আসছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

এবারও ব্যতিক্রম হয়নি। গত মার্চে কাতার বিশ্বকাপের জন্য তৈরি বলটি উন্মোচন করে ফিফা। যার নাম ‘আল রিহলা’। আরবি ভাষায় শব্দটির অর্থ ভ্রমণ। কাতারের পতাকা, ঐতিহ্যবাহী নৌকা, স্থাপত্য ও সংস্কৃতি থেকে অনুপ্রাণিত হয়েই তৈরি করা হয়েছে বলটি। যেখানে ২০টি প্যানেলের ডিজাইন ব্যবহার করেছে এডিডাস। প্যানেলগুলো ত্রিভুজাকৃতির। যা মধ্যপ্রাচ্যের ‘ধো’ নৌকাকে মনে করিয়ে দেয়। প্যানেলের দুই দিক বিভিন্ন রংয়ে যা কাতারের পতাকা ও আরবের ঐতিহ্যবাহী সাদা পোশাককে ফুটিয়ে তুলেছে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান
সব বিতর্ককে পাশ কাটিয়ে সময়মতই মাঠে গড়াচ্ছে কাতার বিশ^কাপ। ২০ নভেম্বর কাতার বনাম ইকুয়েডরের মধ্যকার উদ্বোধনী ম্যাচের মধ্য দিয়ে শুরু হবে মাসব্যপী ফুটবলের বিশ^যজ্ঞ যেখানে পুরো বিশে^র চোখ থাকবে তাদের প্রিয় দলের দিকে।

আল-বায়াত স্টেডিয়ামে ম্যাচটির আগে থাকবে ৩০ মিনিটের একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। যদিও ফিফার পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক ভাবে পারফর্মারদের নাম উল্লেখ করা হয়নি। তবে বিশে^র বড় ক্রীড়া আসরের মতই বর্ণিল আলো ও নানা রংয়ে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটি জাকজমকপূর্ণ করার চেষ্টা করেছে স্বাগতিক কাতার। যদিও উদ্বোধনী অনুষ্ঠান নিয়েও রয়েছে সমালোচনা।

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছিল, বিশ্বকাপের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করবেন পপ তারকা ডুয়া লিপা। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডুয়া লিপা নিজেই জানিয়েছেন তিনি কাতারে পারফর্ম করবেন না। কারনটা সবারই জানা, নারী ও অভিবাসী শ্রমিকদের অধিকার এবং সমলিঙ্গের সম্পর্ক নিয়ে কাতারের অবস্থান। তবে কাতারে মানবাধিকার নিশ্চিত হলে সেখানে যাওয়ার কথা ভাববেন বলে লিপা জানিয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি বলেছেন দূর থেকে ইংল্যান্ডকে সমর্থন করবেন তিনি।

শুধু লিপা নয়, এর আগে কাতারে পারফর্ম করার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন ব্রিটিশ পপ তারকা স্যার রড স্টুয়ার্ট। এই তারকা সানডে টাইমসকে বলেছেন,‘আমি প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছি। ওখানে যাওয়া ঠিক নয়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে অস্ত্র সরবরাহ করার জন্য ইরানেরও বিশ্বকাপ খেলার যোগ্যতা কেড়ে নেওয়া উচিত।’

লিপা, রড স্টুয়ার্ট প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে পারফর্ম করার কথা দক্ষিণ কোরিয়ান ব্যান্ড বিটিএস’র তারকা জাং কুক, কলম্বিয়ান গায়ক জে বালভিন, কানাডিয়ান মডেল-ড্যান্সার নোরা ফাতেহির। পুরো টুর্নামেন্টজুড়েই ‘ফিফা ফ্যান ফেস্টিভ্যালে’ পারফর্ম করবেন আমেরিকান র‌্যাপার ডি জে ক্যালবিন ও জামাইকান তারকা শন পল।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..